Stock News 24

Fresh from BPL T20 Cricket

Friday, 15 October 2010

Summit wins 300-450mw Bibiyana power plant bid

News Source: http://bit.ly/8XQLXr

The largest local power giant Summit has finally won the Bibiyana 300-450 megawatt (mw) gas-fired combined cycle power plant as it became the lowest bidder Thursday to construct the plant.

With this win Summit has become the first local company to win a big power plant in Bangladesh after offering to sell electricity at a tariff rate of Tk 3.32 per unit (1 kilowatt-hour).

"It was a very competitive bidding and I am happy that I could complete the selection process," director general of Power Cell Mahboob Sarwar-e-Kainat told reporters.

Malaysian YTL Power International Berhard was the nearest competitor for the Bibiyana power plant, he said.

Four foreign and local firms and their joint ventures including-Shasha Denims and its joint-venture partner MPC Consortium of Meiya Power Company Ltd (Hong Kong) and the Otobi Ltd along with Asian Entech Power Corporation Ltd and their joint-venture partners China National Machinery and Equipment Import and Export Corporation (CMEC) - were qualified primarily by the Power Cell.

Seven firms initially showed interest to install the 300-450mw gas-fired Bibiyana power plant.

"We are very glad to be the lowest bidder," Summit Power Chairman Muhammed Aziz Khan said.

"We will utilise the world's most efficient engine from GE of USA to generate extraordinarily low-cost and environment-friendly electricity," he said.

Summit Industrial and Mercantile Corporation (Pvt) Ltd and its partner GE Energy LLC will build the power plant after signing necessary deals.

Bibiyana power plant, which is also known as Bibiyana -1 power plant, will be implemented on a build, own and operate (BOO) basis pursuant to a 22-year implementation agreement.

The government will provide necessary land and required gas to the selected sponsors for generating electricity.

It will also purchase electricity from the sponsor, who will offer to sell electricity at lower rate.

The estimated cost for installing the Bibiyana plant would be over $300 million.

Multilateral donor agency the World Bank is set to provide funding to implement the power plant project.

The plant would generate electricity by consuming natural gas from US oil giant Chevron-operated Bibiyana gas field.

Bibiyana power plant site is located near the town of Sadipur, Habiganj district near Sylhet and approximately 180 kilometres northeast off the capital.

The plant will comprise a complete gas fired combined cycle facility of 330 mw to 450mw with all support facilities required for commercial operation, said a power ministry official.

The main power block shall consist of one or more gas turbines, one or more gas turbine generators, one steam turbine, one steam turbine generator and one or more heat recovery generators.

Summit won the Bibiyana power plant during the second bidding for setting up the plant as independent power producer (IPP).

The government initiated to build the Bibiyana power plant in 2006 but failed to select any bidder.

Summit Power chairman said his company is well positioned for being awarded a substantial number of electricity generation projects shortly.

The company has been already short-listed by the power ministry for setting up three more big power plants-Meghnaghhat dual-fuel 300mw-450mw combined cycle power plant, Bibiyana-2 300mw-450mw combined cycle power plant (unit 2) and Bhola 150mw-225mw combined cycle power plant.

"We look forward to winning all the three big power plant projects," said the Summit chairman.

Apex Weaving stocks jump on comeback news

News Source: http://bit.ly/aAlfYR

১৮ অক্টোবর একটিভ ফাইন কেমিক্যালের লটারী ড্র

News Source: http://bit.ly/90SYyH

সূচক লেনদেন কমলেও বেড়েছে মূলধন

News Source: http://bit.ly/aUS2Te

সপ্তাহের শেষদিনে সূচকের পতন

News Source: http://bit.ly/aixHHe

Tuesday, 12 October 2010

শিগগির ৩ বছরের লভ্যাংশ দেবে এইমস

News Source: http://bit.ly/dxbUwZ

 শিগগিরই একসঙ্গে তিন বছরের লভ্যাংশ দেবে এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। 

রাইট বোনাস সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশনার সার্টিফায়েড কপি হাতে এসে না পৌঁছায় লভ্যাংশ ঘোষণা করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন এইমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইয়াওয়্যার সাঈদ।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো এইমস মিউচ্যুয়াল ফান্ডের রাইট বোনাস সংক্রান্ত মামলার হাইকোর্টের রায়ের সার্টিফায়েড কপি পাইনি। তবে আশা করছি আগামী সপ্তাহে পেতে পারি। রায়ের কপি পাওয়ার পর আমরা এসইসির কাছে এ বিষয়ে আমাদের করণীয় জানতে চাইবো।’ 

ঘোষিত দুই বছরের লভাংশের সঙ্গে চলতি বছরের লভ্যাংশও দেওয়া হবে বলে জানান ইয়াওয়্যার সাঈদ।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ড ২০০৮ ও ২০০৯ এই দুই বছরের রাইট ও বোনাস ইউনিট ঘোষণা দেয়। তবে এসইসি প্রতিষ্ঠানটির রাইট বোনাস দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল করে দিলে একজন বিনিয়োগকারী আদালতে রিট করেন। ছয় মাস মামলা চলার পর গত ৬ অক্টোবর হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ এইমসের রাইট বোনাস বাতিল সংক্রান্ত এসইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে।

সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান গঠনের সময়সীমা বৃদ্ধি

News Source: http://bit.ly/bXmlNR

ডিএসই: সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে ৬৬.৬২ পয়েন্ট

News Source: http://bit.ly/aq8ddz

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ মঙ্গলবার বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ায় সাধারণ মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা গেছে। আজ বিকেল তিনটায় লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণ মূল্যসূচক ৬৬ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪৬৩ দশমিক ০৫ পয়েন্টে।
ডিএসইতে আজ ২৪৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির।
এদিকে ডিএসইতে আজ মোট দুই হাজার ১৮ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৪৫৪ কোটি টাকা বেশি। 
লেনদেনে শীর্ষ পাঁচটি প্রতিষ্ঠান হলো—বেক্সিমকো, এবি ব্যাংক, বিডি ফিন্যান্স, বিজিআইসি ও বেক্সিমকো টেক্সটাইল।
আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ারের দাম। আজ কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ৭৯ টাকা বা ১১.২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া বিডি ওয়েল্ডিং ইলেক্ট্রডস, কাশেম ড্রাইসেলস, আইসিবি ও ইমাম বাটন দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে।
আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে ঢাকা ফিশারিজের শেয়ারের দাম। আজ কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ২৮.৫০ টাকা বা ৭ দশমিক ৭৩ শতাংশ কমে যায়। এ ছাড়া বিডি অটোকারস, জেমিনি সি ফুড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড-১ দাম কমে যাওয়া শীর্ষ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে।
আজ ডিএসইর বাজারমূলধন ৩,২৪,১৬৮ কোটি টাকা।

মার্জিন ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা নিয়ে বিভ্রান্তি ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সমস্যায় পড়লে সমাধান দেবে এসইসি

News Source: http://bit.ly/9J9mLp

সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগের আদেশে মার্জিন ঋণ ও ফোর্স সেল সম্পর্কে সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা পুনর্বহাল হলেও ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা নিয়ে বিনিয়োগকারী ও সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এর আগে ঋণ সমন্বয়ের জন্য ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়া হলেও আইনী জটিলতার মধ্যেই পার হয়ে গেল ওই সময়সীমা। সর্বোচ্চ আদালতের আদেশের পর তাৎৰণিকভাবে মার্জিন ঋণ হিসাবে এনএভি পদ্ধতি কার্যকর করা হলেও পুরনো ঋণ সমন্বয়ের জন্য নতুন কোন সময়সীমা দেয়নি এসইসি। ফলে পুরো প্রক্রিয়াটি নিয়ে সংশিস্নষ্টদের মধ্যে অস্পষ্টতা তৈরি হয়েছে। তবে সমন্বয়ের বিষয়টি আপাতত ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর ছেড়ে দিয়েছে এসইসি। এ নিয়ে কোন রকম সমস্যা সৃষ্টি হলে সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানের পৰ থেকে জানানো হলে প্রয়োজনীয় সমাধান দেয়া হবে বলে এসইসি সূত্রে জানা গেছে। 
এ বিষয়ে এসইসির মুখপাত্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারম্নল কবীর ভুঁইয়া বলেন, আপীল বিভাগের আদেশের পর মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো এসইসির আগের নির্দেশনা অনুযায়ী শেয়ারের বাজার মূল্য ও এনএভির যোগফলের অর্ধেকের ভিত্তিতে মার্জিন ঋণ প্রদান করতে হবে। ইতোমধ্যেই ডিএসইর পৰ থেকে মার্জিন ঋণের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো ওই তালিকার ভিত্তিতে ঋণ দেবে। আর অতিরিক্ত ঋণ সমন্বয়ের জন্য ইতোমধ্যেই এসইসি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো নিজেদের মতো করে সমন্বয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে বলে কমিশন আশা করছে। এৰেত্রে কোন রকম সমস্যা তৈরি হলে তারা কমিশনকে জানালে অবশ্যই সে বিষয়ে সমাধান দেয়া হবে। 
এদিকে এনএভি ও বাজার মূল্যের গড়ের অর্ধেকের ভিত্তিতে মার্জিন সমন্বয়ের জন্য ইতোমধ্যেই ঋণের হার পুনর্নির্ধারণ করেছে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো। অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংক তাদের ঋণের হার পুনর্নির্ধারণ করে ১:০.৬ বা এর কাছাকাছি নামিয়ে এনেছে। কোন শেয়ারের এনএভি শূন্য হলেও বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ওই শেয়ারের ঋণের হার ০.৫-এর কম হবে না_ এই বিবেচনায় সব শেয়ারের ৰেত্রেই এই হারে ঋণসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে ঋণ নিয়ে কোন জটিলতা সৃষ্টি হবে না বলে মার্চেন্ট ব্যাংকাররা মনে করছেন। অন্যদিকে ঋণের হার ০.৫ বা ০.৬ নির্ধারণের পর যেসব গ্রাহকের হিসাবে আগে নেয়া অতিরিক্ত ঋণ রয়েছে_ শেয়ার বিক্রির পর স্বাভাবিকভাবেই তাদের ঋণ সমন্বয় হচ্ছে। এর ফলে অধিকাংশ ৰেত্রেই ঋণ সমন্বয়ের জন্য ফোর্সসেলের প্রয়োজন হবে না বলে মনে করছেন সংশিস্নষ্টরা। 
উলেস্নখ্য, গত ৬ সেপ্টেম্বর এনএভিভিত্তিক হিসাব পদ্ধতি কার্যকরের জন্য এসইসির জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মূল কার্যক্রমের সঙ্গে সংশিস্নষ্ট বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়ে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হিসাব করবে। এৰেত্রে সংশিস্নষ্ট কোম্পানি বা মিউচু্যয়াল ফান্ডের সর্বশেষ ঘোষিত আর্থিক বিবরণীতে উলিস্নখিত এনএভির ভিত্তিতে মার্জিন নির্ধারণ করা হবে। প্রতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর ওয়েবসাইটে এই তালিকা হুবহু প্রকাশ করা হবে। এই তালিকার ভিত্তিতেই ডিএসই ও সিএসইর আওতাধীন ব্রোকারেজ হাউস এবং মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে গ্রাহকদের জন্য মার্জিন ঋণের পরিমাণ হিসাব করবে। 
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, ডিএসই নির্ধারিত মার্জিন হিসাব করে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউস প্রয়োজনে সংশিস্নষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী গ্রাহককে অতিরিক্ত অর্থ জমা দিতে বলবে (মার্জিন কল)। এসইসির নির্দেশনা মোতাবেক ডিএসই প্রথম দফা জটিলতা এড়িয়ে দ্বিতীয় দফায় ২৪ সেপ্টেম্বর এনএভির ভিত্তিতে ঋণযোগ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা ও প্রাপ্য ঋণের হিসাব প্রকাশ করে। আর এ নির্দেশনাকে চ্যালেঞ্জ করে ২৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে দুই বিনিয়োগকারী রিট দায়ের করলে তিন মাসের জন্য তা স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে এসইসির লিভ টু আপীলের ভিত্তিতে গত রবিবার হাইকোর্টের আদেশের কার্যকারিতা স্থগিত করে দিয়েছেন সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগ। এসইসির আগের নির্দেশনা অনুযায়ী মার্চেন্ট ব্যাংক ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে এনএভির ভিত্তিতে মার্জিন ঋণ দিতে হবে। আপীল বিভাগের আদেশের পর ওইদিনই ঋণযোগ্য ১০০টি কোম্পানি ও ২৪টি মিউচু্যয়াল ফান্ডের প্রাপ্য ঋণের তালিকা প্রকাশ করেছে ডিএসই

Dhaka stocks recover from Sunday's plunge

News Source: http://bit.ly/bVd4JB

Dhaka stocks after suffering the second biggest single-day decline in the previous session returned Monday to their gaining streak. 

The market opened positively with initial bumps and the momentum continued until the end. Panic among investors that prevailed in the previous day eased, with funds flowing like before, said dealers. 

The benchmark DSE General Index (DGEN) surged by 1.42 per cent or 103.89 points to close at 7396.43, lifted by heavyweight Grameenphone (GP) that rose more than four per cent. 

The broader All Shares Price Index (DSI) shot up by 1.37 per cent or 83.34 points to 6150.83. The DSE-20 Index, comprising blue chips, was up by 1.39 per cent or 60.08 points to 4374.42.

Institutional investors were more active than the retailers in buying stocks, sources in the bourse said.

Prices of around 80 per cent issues closed positive, as out of the 245 securities traded, 189 gained, 49 advanced, and seven remained unchanged. Turnover in terms of value fell by 18 per cent to Tk 15.64 billion.

Suspension of netting facilities has come into effect from Sunday after the Supreme Court (SC) vacated the High Court's stay order on the Securities and Exchange Commission's (SEC) directive, causing lower volume of trade. 

"Fund poured in like previous three weeks, helping the market to bounce back," said Ahmad Rashid, managing director of Rashid Investment Services Ltd. 

He said trigger sale in line with the SEC's directive was yet to take place, as the directive has come into effect after expiry of the loan adjustment period (September 30) due to the SC's vacation of the stay-order of the High Court Sunday (October 10). 

A merchant banker said, "Some of us have already cut down credit lower than the regulator's order." 

All the sectors advanced, except bank, which was marginally down by 0.13 per cent.

Telecommunications emerged as the top gaining sector, as GP, the lone listed company of the sector, soared 4.09 per cent. 

Insurance sector was up by 3.30 per cent, followed by NBFIs 2.95 per cent, and fuel and power 2.0 per cent.

Premier Bank continued as the top turnover leader with shares worth Tk 668.04 million changing hands. Other turnover leaders were Peoples Leasing, Uttara Bank, Summit Power, Standard Bank, Shahjalal Bank, Lanka Bangla Finance, Social Investment Bank, Beximco Ltd and Exim Bank.

Uttara Finance gained the highest 9.02 per cent, followed by BGIC, BD Finance, Sonargaon Textile, Peoples Leasing, Continental Insurance, Agrani Insurance, Meghna Life Insurance, First BSRS Mutual Fund and Central Insurance.

On the other hand, DBH First Mutual Fund, Kohinoor Chemicals, Libra Infusion, BSC, Style Craft, Monno Fabrics, Pharma Aids, Fu-Wang Ceramics, Ambee Pharma and First Security Bank were the leading losers.

Dishonest traders manipulate prices

News Source: http://bit.ly/dtWmLY


The image of the government will be tarnished badly if the current rising trend in prices of essential commodities including rice, flour and edible oil continues unabated, warned an intelligence report of the government.

The malpractice of a group of unscrupulous businessmen is mainly responsible for the abnormal price hike of essentials in the local market, the report added.

However, leading businessmen brushed aside the allegation and pointed to international markets for the worsening market situation.

'The prices of rice, wheat, garlic, pepper and edible oil have increased in recent times. The livelihood of lower income people is being affected following the price hike of essential commodities. The image of the government will be tarnished if the current price hike continues in future,' the intelligence report said.

The report sent to the Prime Minister's Office (PMO), has blamed the businessmen for price manipulation. It said a group of dishonest traders and importers raised the prices of essentials citing the price hike in international markets.

'The importing formalities of essential goods take at least three to four months. The foreign essential goods now being traded in the local markets were imported into the country about four to five months back. So, the prices of those goods have no reason to go up in local markets at current international rates,' elaborated the intelligence report.

The report said the market monitoring activities of Ministry of Commerce (MoC), which have been visible and active during the month of last Ramadan, is not active now. Three monitoring teams of the ministry to oversee the prices of essentials have been abolished in recently leading to price manipulation in the market, the report added.

However, the officials in the MoC said the monitoring teams have been increased to five from three rather than their abolition. The monitoring activities will be strengthened further with empowering state trading agency-Trading Corporation of Bangladesh (TCB)- for market intervention.

The intelligence report said the prices of coarse rice, flour (atta), Soybean oil, onion and garlic have increased by 25 to 30 per cent compared to the prices of the food commodities during the month of last Ramadan.

According to the price information of TCB on October 11, the price of coarse rice has risen by 38 per cent, atta 50 per cent, Soybean 21.09 per cent, Palm oil 38.02 per cent and the price of garlic in retail markets has risen by 85 per cent compared to the price levels a year ago.

Importers and local big traders said the government is largely responsible for the situation as it refrained from taking any measure to import food items through TCB after Russia and Ukraine had banned export of wheat about four to five months back.

Mostafa Kamal, Chairman, Meghna Group of Industries, said the prices of Palm oil and Soybean have increased at least by $70 to $80 per tonne in international markets last week following a report of the US Department of Agriculture was released . The US report forecast price hike of food items further following lower production in global food exporting countries.

He advised the government, particularly MoC and TCB to subscribe Reuters and Bloomberg to remain updated on latest prices of essentials in international markets.

Another importer said the importers generally fix rates averaging the prices of imported food items brought earlier and the current value as a business strategy.

Stocks back on steady climb

News Source:  http://bit.ly/cA0NJp


Stocks climbed back up yesterday after the previous day's big fall.
Benchmark index of the Dhaka Stock Exchange -- DSE General Index (DGEN) -- jumped up 103 points, or 1.42 percent to 7,396, while the key index of the Chittagong Stock Exchange -- CSE Selective Categories Index -- went up 175 points, or 1.28 to 13,884.
Stockbrokers said the share prices of the companies affected by Sunday's blow marked a rise.
Besides, they said, absence of any instruction from the regulator on loan adjustment following a win over a legal battle gave investors an impression that it might go slow on the issue.
The Supreme Court on Sunday stayed a High Court order that halted a Securities and Exchange Commission's directive for merchant banks and stockbrokers to follow a net asset value (NAV) based calculation for credit disbursement and loan maintenance.
SEC says the market situation is now under its close watch and any initiatives hinges on how the market moves.
All the sectors but banks advanced yesterday. Bank stocks fell slightly. Advancers beat losers 189 to 49, with seven securities remaining unchanged.
Among the big gainers, telecom rose 4.09 percent, general insurance 3.73 percent, non-banking financial institutions 3.09 percent. Life insurance, cement and fuel and power also advanced more than 2 percent.
Total turnover, however, slipped 33 percent to Tk 1,564 crore on the prime bourse on a transaction of more than 8.59 crore shares and mutual fund units.
Premier Bank topped the turnover list of the DSE with 10.80 lakh shares worth Tk 66.80 crore being traded on the floor.
On the port city bourse, gainers beat losers 120 to 59, with six securities remaining unchanged. The CSE traded more than 1.05 crore shares and mutual fund units with a turnover of Tk 156 crore.
The United Commercial Bank topped the turnover leaders on the CSE with 77 thousands shares worth Tk 11.42 crore being traded on the board.

ডিএসইতে শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে লেনদেন #DSE

News Source: http://bit.ly/9CKJDg

ব্যাপক দরপতনের পরদিনই ইউটার্ন শেয়ারবাজারে। রবিবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ১৮৮ পয়েন্ট কমে ছিল। এক দিন পরই গতকাল তা ১০৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৯৬-এ। সে সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দাম। যদিও বাজারের এ আচরণকে স্বাভাবিক হিসাবে মেনে নিতে পারছেন সংশ্লিষ্ট কেউই। তাদের মতে, এ ধারা অব্যাহত থাকলে তার খেসারত সবাইকে দিতে হবে। জানতে চাইলে আইডিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'এই মুহূর্তে বাজারে তারল্যপ্রবাহ এতটাই বেশি যে কোনো নিয়মের শৃঙ্খলে এটির ঊর্ধ্বমুখী রেশ টেনে ধরা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদেরই বেশি সচেতন হতে হবে।'
তাঁর মতে, বাজারের বর্তমান ধারা রোধের প্রধান উপায় যেকোনো মূল্যে সরবরাহ বাড়ানো। এজন্য সরকারকেই অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে। ত্বরিতগতিতে সরকারের হাতে থাকা বিভিন্ন কম্পানির শেয়ার ছেড়ে একদিকে সরকার বাজারের স্থিতিশলিতা নিশ্চিত করতে পারে, অন্যদিকে এই বাজার থেকেই সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহের সুযোগকে কাজে লাগাতে পারে। পাশাপাশি দরকার বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা ও নিয়মের কঠোরতা।
এ ছাড়া গতকালের ইউটার্ন আবারও ভাবিয়ে তুলেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি)। কমিশনের একাধিক কর্মকর্তা ঝুঁকি কমাতে প্রয়োজনে আরো কঠোর হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
এদিকে সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের শুরু থেকেই বাড়তে থাকে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম। যার প্রতিফলন ঘটতে থাকে সাধারণ মূল্যসূচকে। ফলে শেয়ারের দামের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সূচকও। লেনদেন শুরুর প্রথম ৪০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭০ পয়েন্টে বেড়ে দাঁড়ায় ৭৩৬২-তে। এরপর তা কিছুটা নিম্নমুখী হতে থাকে। দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল। এরপর আবার শুরু হয় সূচকের ঊর্ধ্বগতি, যা লেনদেনের শেষ ভাগ পর্যন্ত বজায় থাকে। দিনশেষে সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৪ পয়েন্ট বেড়ে ৭৩৯৬-তে গিয়ে থামে। সাধারণ সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে সার্বিক মূল্যসূচকও। আগের দিনের চেয়ে তা ৮৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৬১৫১-তে।
গতকাল সাধারণ সূচক বাড়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে টেলিকম খাতের একমাত্র কম্পানি গ্রামীণফোন, বীমা ও আর্থিক খাতের কম্পানিগুলো। এদিন গ্রামীণফোনের প্রতিটি শেয়ারের দাম আগের দিনের চেয়ে ৯ টাকা ১০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ২৫৬ টাকা। ডিএসইর সূচক নির্ণায়ক হিসাবে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দামের এক টাকার তারতম্যের জন্য সূচক ৩ পয়েন্টের বেশি বাড়ে-কমে। সে হিসাবে গতকাল গ্রামীণফোনের কারণেই সাধারণ সূচক বেড়েছে প্রায় ৩০ পয়েন্ট। সেসঙ্গে আর্থিক ও বীমা খাতের কম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধি সূচকের ঊর্ধ্বমুখী করে তোলে। তবে ব্যাংকিং খাতে ছিল কিছুটা মিশ্র অবস্থা।
রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪০ কম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছিল মাত্র ২৫টির। আর দরপতন ঘটে ২১২ কম্পানির। সোমবার যেন তার উল্টোটিই ঘটেছে। লেনদেন হওয়া ২৪৫ কম্পানির মধ্যে ১৮৯টির দাম বাড়ে। কমেছে ৪৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটির দাম।
খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, মিশ্র অবস্থার মধ্যেও লেনদেনের দিক থেকে ডিএসইতে শীর্ষে ছিল ব্যাংকিং খাত। এদিন ঢাকার বাজারের মোট লেনদেনের ৩৭ শতাংশই জুড়ে ছিল ব্যাংক। টাকার অঙ্কে গতকাল ব্যাংকিং খাতের ৫৭৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। ব্যাংক খাতের পরের অবস্থানে ছিল আর্থিক খাতের কম্পানিগুলো। সোমবার ডিএসইতে আর্থিক খাতের ২১ কম্পানির ২৯২ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
ব্যাংক খাতের শেয়ারের লেনদেন বাড়ার কারণ সম্পর্কে আইডিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান বলেন, 'কিছু দিনের মধ্যে ব্যাংকগুলো তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। একে সামনে রেখেই বিনিয়োগকারীরা এ খাতের প্রতি অতিমাত্রায় ঝুঁকছে।'
সূচক ও শেয়ারের দাম বাড়লেও ডিএসইতে গতকাল লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেশ কমেছে। রবিবার দরপতনের দিনেও ডিএসইতে দুই হাজার ৩৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। আর গতকাল সেটি নেমে এসেছে এক হাজার ৫৬৫ কোটি টাকায়, যা আগের দিনের চেয়ে ৮০০ কোটি টাকা কম। লেনদেন কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে সংশ্লিষ্টরা শেয়ারের হাতবদলের প্রবণতা কম থাকার কথা বলেছেন। তাদের মতে, গতকাল বাজারে ক্রেতার তুলনায় বিক্রেতা ছিল কম।


বিপর্যয় কাটিয়ে উঠছে সিএসইবিপর্যয় কাটিয়ে উঠছে সিএসই #CSE

News Source: http://bit.ly/bwvVHK
বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়ার মধ্য দিয়ে রবিবারের বিপর্যয় কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম এঙ্চেঞ্জ (সিএসই)। তবে শেয়ারের লেনদেন ও টাকার পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কম হয়েছে। শেয়ার কেনাবেচায়ও বিনিয়োগকারীদের ছিল সাবধানি দৃষ্টি। যে কারণে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ছিল গত দুই সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে কম। এদিকে গত শনিবার বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকায় ডিএসই ও সিএসইর যৌথ সংবাদ সম্মেলনকে ঘিরে গতকালও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ছিল মিশ্র প্রতিক্রিয়া। নতুন বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারে আসতে নিষেধ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা।
লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ বলেন, 'বাজার পরিস্থিতি খারাপ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ উদ্বেগ প্রকাশ করতেই পারে। তাই বলে নতুন বিনিয়োগকারীদের আপাতত বাজারে আসতে বারণ করা ঠিক হয়নি। এতে শেয়ারবাজার সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মনে নেতিবাচক ধারণা আসবে। এ কারণে রবিবার এক দিনেই যে হারে শেয়ারের দরপতন হয়েছে তাতে আজকের সামান্য দরবৃদ্ধিতেও সে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়।' তিনি বলেন, 'যেকোনো শেয়ারের যখন অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি শুরু হয় তখন এসইসি থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে শেয়ার আসার পরই তাঁরা এমন ব্যবস্থা নেন।'
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সিকিউরিটি হাউসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, 'বুকবিল্ডিং পদ্ধতিরও সংস্কার হওয়ার দরকার। এই পদ্ধতিতে কোনো একটি কম্পানির দর নির্ধারণের পর তা সরাসরি পুঁজিবাজারে না এনে আইপিওর মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে দেওয়া উচিত।'
এ ব্যাপারে সিএসইর প্রধান নির্বাহী ড. আবদুল্লাহ মামুনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে বাজার পরিস্থিতির উত্থান-পতন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'শেয়ারের সরবরাহ ও চাহিদা সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় এ ধরনের সমস্যা বেশি হচ্ছে।'
এদিকে বেশির ভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধি সত্ত্বেও গতকাল সিএসইতে ১৫৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অথচ রবিবার সিএসইতে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির মধ্যেও ২১৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। গতকাল ৩৮ হাজার ১৯০ বারে শেয়ার লেনদেন হয়েছে এক কোটি পাঁচ লাখ ৮৪ হাজার, যা আগের দিনের চেয়ে ৫৬ লাখ ৫৫ হাজার কম। সার্বিক মূল্যসূচকও গতকাল ১৭৫ পয়েন্ট বেড়েছে। সিএসই সূচক বেড়েছে এক দশমিক ২৮ শতাংশ। দিনশেষে লেনদেন হওয়া ১৮৫টি কম্পানির মধ্যে ১২০টির দর বৃদ্ধি পেয়েছে, দরপতনের তালিকায় ছিল ৫৯টি।


এনসিসি ব্যাংককে দ্বিতীয় দফায়তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

News Source: http://bit.ly/c58PJS

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী পুঁজিবাজারে আইনি সীমার অতিরিক্ত বিনিয়োগ কমাতে ব্যর্থ হয়েছে এনসিসি ব্যাংক। তাই আজ মঙ্গলবার ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকের জন্য তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এনসিসি ব্যাংককে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ১০ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনতে সময়সীমা বেঁধে দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এসকে সুর চৌধুরীর নেতৃত্বে আজকের বৈঠকে ব্যাংকটিকে পুুঁজিবাজারে বিনিয়োগ কমানোর চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এসকে সুর চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ কমিয়ে আইনি সীমার মধ্যে আনতে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার এনসিসি ব্যাংকের সঙ্গে আমরা বৈঠকে বসব। আপাতত বিনিয়োগ আইনিসীমার মধ্যে আনতে এটিই আমাদের শেষ বৈঠক।'
সূত্র জানায়, বৈঠকে এনসিসি ব্যাংককে আইনি সীমার অতিরিক্ত বিনিয়োগ কমিয়ে আনতে বাধ্য করতে বেশ কয়েকটি শর্তের কথা বিবেচনা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে আগামী নভেম্বরের মধ্যে ব্যাংকটিকে সাবসিডিয়ারি কম্পানি চালুর নির্দেশনা দেওয়া হতে পারে। তা করতে ব্যর্থ হলে ব্যাংকটির ল্যান্ডিং সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি ব্যাংকটির শেয়ারবাজারে মোট আমানতের ১০ শতাংশের অতিরিক্ত বিনিয়োগকে এর মূলধন থেকে বাদ দিয়ে ব্যালান্সশিটে হিসাবায়নের শর্তও জুড়ে দেওয়া হতে পারে। এসব শর্ত যথাযথ পালন করা হবে_এ মর্মে ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহীর কাছ থেকে অঙ্গীকারনামা নেওয়া হতে পারে।
সূত্র আরো জানায়, এনসিসি ব্যাংক তার মোট আমানতের ১৬ দশমিক ২৬ শতাংশ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেছে। ব্যাংকটিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ কমিয়ে আনার বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে সতর্ক করা হলেও তারা তা আমলে নেয়নি। তবে এখন কোনোভাবেই নভেম্বরের পরে কোনো ব্যাংককেই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ কমিয়ে আনার জন্য সময় দেওয়া হবে না।

ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার

News Source: http://bit.ly/bJ0NdA

রোববার বড় ধরণের দরপতনের পরদিন সোমবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের প্রধান দুই পুঁজিবাজার। একদিনের ব্যবধানে বাজার চাঙ্গা হয়ে ওঠায় আতঙ্ক অনেকটা কেটে গিয়ে বিনিযোগকারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

 
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে বাজার মূলধন ও সব সূচক। 
এদিন বাজারে বীমা, প্রকৌশল, আর্থিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আইটি, সেবা ও আবাসন, ট্যানারি এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতের প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। তবে ব্যাংকিং খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। 
অন্যদিকে নেটিং সুবিধা বন্ধ থাকায় এদিন উভয় পুঁজিবাজারে আর্থিক লেনদেন কমেছে। 

একদিনের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে এই বিপরীতমুখী আচরণ সর্ম্পকে ডিএসই‘র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আহম্মেদ রশিদ লালী বাংলানিউজকে বলেন, রোববার বাজারে বড় দরপতনের পেছনে ২টি বিষয় কাজ করেছে। একটি হলো ডিএসই ও সিএসই‘র যৌথ সংবাদ সম্মেলন এবং অন্যটি মার্জিন লোন সংক্রান্ত আদালতের রায় বিনিযোগকারীদের বিপক্ষে যাওয়া ।  এই দু’টি কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করে। এতে অনেক বিনিয়োগবারী ভয়ে শেয়ার বিক্রি করে দেন। এটা কাম্য ছিল না। কিন্তু আজ সোমবার সে আতঙ্ক অনেকটা কেটে গেছে। আর  বাজারও ঘুরে দাড়িয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, বাজারে যে ভাবে তারল্য (নগদ অর্থ) আসছে সে তুলনায় শেয়ারের সরবরাহ কম । তাই পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতনের কোনো আশঙ্কা নেই।   
 
সোমবার ডিএসইতে ১ হাজার ৫৬৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।  গতকালের চেয়ে তা ৭৯৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা কম। সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৩৯৬.৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। 
দিনশেষে লেনদেন হওয়া ২৪৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৯ টির, কমেছে ৪৯ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭ টি কোম্পানির শেয়ার। 

লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) ডিএসইতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো -প্রিমিয়ার ব্যাংক, পিপলস্ লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস লিঃ, উত্তরা ফাইন্যান্স, সামিট পাওয়ার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, শাহ্জালাল ব্যাংক লিঃ, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিঃ, বেক্সিমকো লিঃ ও এক্সিম ব্যাংক।

ইউসিবিএলের লেনদেন ৪০ মিনিট স্থগিত ছিল

News Source: http://bit.ly/bJwEcO
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবিএল) শেয়ার লেনদেন ৪০ মিনিটের জন্য স্থগিত ছিল গতকাল সোমবার। 
শেয়ারের সাম্প্রতিক মূল্য বাড়ার কারণ সম্পর্কে অনুসন্ধানের জবাব যথাসময়ে না দেওয়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ব্যাংকটির শেয়ারের লেনদেন সাময়িক স্থগিত করে। গতকাল লেনদেন শুরুর কিছু সময়ের মধ্যেই ব্যাংকটির শেয়ারের লেনদেন স্থগিত করা হয়। 
পরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ডিএসইর অনুসন্ধানের জবাব দিলে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে লেনদেন আবার শুরু হয়। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে, শেয়ারের দাম বাড়ার মতো কোনো সংবেদনশীল তথ্য এ মুহূর্তে তাদের কাছে নেই। 
লেনদেন শুরু হলে সর্বনিম্ন এক হাজার ৪৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ এক হাজার ৫১০ টাকার মধ্যে ইউসিবিএলের দুই লাখ ২১ হাজার শেয়ার হাতবদল হয়। এ দিন শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল এক হাজার ৪৬৪ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১০ টাকা কম। 
জানা গেছে, গত সপ্তাহের শেষ দুই দিনে ডিএসইতে ব্যাংকটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৫০ টাকার মতো। হঠাৎ করে এভাবে দাম বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে গত বৃহস্পতিবার ব্যাংকটিকে চিঠি দেয় ডিএসই। 
চিঠিতে ব্যাংকটির কাছে জানতে চাওয়া হয়, দাম বাড়ার পেছনে কোনো ধরনের অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য রয়েছে কি না।

মূল্য সংশোধন হতে গিয়েও ঘুরে দাঁড়াল বাজার

News Source: http://bit.ly/cMFJWy

শেয়ারবাজারে কোনো সতর্কবাণীই কাজে আসছে না। দুই স্টক এক্সচেঞ্জ গত শনিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করার পরের দিন বাজার কিছুটা মূল্য সংশোধনের ইঙ্গিত দিয়েছিল। কিন্তু সেই ইঙ্গিতকে ভুল প্রমাণ করে গতকাল সোমবার আবারও ঊর্ধ্বগতির ধারায় ফিরে গেছে দেশের শেয়ারবাজার। 
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ১০৪ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৩৯৬ পয়েন্ট হয়েছে। এর আগের দিন ১৮৭ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ২৯২ পয়েন্টে নেমে এসেছিল। 
আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ৫১২ পয়েন্টে পৌঁছেছে। 
তবে সূচক বাড়লেও উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৫৬৪ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা কম। আর সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫৬ কোটি টাকা। এই স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ৬১ কোটি টাকা। 
আর বাজারের এ আচরণ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। সংস্থাটি মনে করেছিল, ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়া তাদের উদ্যোগ আপিল বিভাগ বহাল রাখায় বাজারে কিছুটা হলেও এর প্রভাব পড়বে। এ ছাড়া ডিএসই ও সিএসইর নেতাদের উদ্বেগ বিনিয়োগকারীদের ওপর ছাপ ফেলবে। কিন্তু বাজারে সে ধরনের কোনো লক্ষণই দেখা যায়নি। 
এসইসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজার যদি এভাবে আচরণ করতে থাকে, তাহলে এসইসির আরও কঠোর হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। কারণ, বাজারকে এ রকম অযৌক্তিকভাবে বাড়তে দেওয়ার মানেই হলো নতুন নতুন বিনিয়োগকারীকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপিল বিভাগের নির্দেশনার পর আমরা কয়েক দিন বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ঋণ সমন্বয়ের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, দ্রুতই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।’
তবে বাজার বিশ্লেষকেরা মনে করেন, এই মুহূর্তে বাজার নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হতে পারে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানো। বাজারে যে পরিমাণ তারল্যপ্রবাহ রয়েছে, তাতে অন্য কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা খুব একটা কাজে আসবে না, বরং বাজারকে আরও বেশি অস্থিতিশীল করে তুলবে।
এর কারণ হিসেবে তাঁরা বলেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটা ধারণা জন্মেছে, এসইসি যে সিদ্ধান্তই নিক তাতে বড় জোর এক দিন বাজারে কিছুটা মূল্য সংশোধন হবে। এরপর বাজার আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাবে। গতকালের বাজারেরও এই ভাবনার প্রভাব রয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন। 
বাজার পরিস্থিতি: দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে গতকাল সকাল থেকেই মূল্যসূচক বাড়তে শুরু করে। লেনদেন শুরুর প্রথম ৪০ মিনিটেই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ৮০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে যায়। এরপর সূচক সামান্য কমলেও শেষ পর্যন্ত তা ঊর্ধ্বগতির ধারায় ফিরে আসে। 
গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জে খাত নির্বিশেষে প্রায় সব ধরনের কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে বিমা, অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিমেন্ট ও প্রকৌশল খাতের শেয়ারের দিকে বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক ছিল সবচেয়ে বেশি। ব্যাংকিং খাতে ছিল মিশ্র প্রবণতা। 
ডিএসইতে গতকাল ২৪৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৮৯টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দর। 
অন্যদিকে সিএসইতে ১৮৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ৫৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল ছয়টি কোম্পানির শেয়ারের দর।

প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে লঙ্কা-বাংলার বহুমুখী ঋণ সুবিধা চুক্তি

News Source: http://bit.ly/cTzWS2

প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এহসানুল হক এবং লঙ্কা-বাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজউদ্দিন সরকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে গত ৭ অক্টোবর প্রাইম ব্যাংকের গুলশান শাখার বোর্ডরুমে এক বহুমুখী সুবিধা চুক্তি সই। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেহমুদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া প্রাইম ব্যাংকের গুলশান শাখার প্রধান ইভিপি নাসিম সিকান্দার, লিজ ফিন্যান্স ইউনিটের প্রধান ভিপি আবদুল হাই এবং লঙ্কা-বাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের এসইভিপি এ. মালেক শমসের, এসভিপি ও সিএফও কামরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। লঙ্কা-বাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজউদ্দিন সরকার বহুমুখী ঋণ সুবিধা প্রদানের জন্য প্রাইম ব্যাংকের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, এ সুবিধা তাদের লিজ ফিন্যান্স কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে। প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এহসানুল হক আশা করেন, অদূর ভবিষ্যতেও লঙ্কা-বাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের সঙ্গে ব্যাংকের এ ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় থাকবে।


উল্লেখ্য, বর্তমানে প্রাইম ব্যাংকের লিজ ফিন্যান্স ইউনিটের পোর্টফোলিও ৭৫০ কোটি টাকা যেখানে নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে আনুমানিক ২০০ কোটি টাকা। প্রাইম ব্যাংক সমপ্রতি লঙ্কা-বাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডকে ৭০ কোটি টাকার বহুমুখী ঋণ সুবিধা অনুমোদন করেছে; যার মধ্যে রয়েছে ২৫ কোটি টাকার ওভার ড্রাফট সুবিধা এবং ৫ কোটি টাকার এলসি সুবিধাসহ ৪০ কোটি টাকার লোন জেনারেল ফ্যাসিলিটি।

মার্জিন লোন: হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

News Source: http://bit.ly/atvP3H

বাধ্যতামূলক শেয়ার বিক্রি এবং মার্জিন লোন বিষয়ে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। 

রোববার প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির বেঞ্চ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিতের এসইসির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেয়। 

হাইকোর্টে এ নিয়ে জারি করা রুলের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আপিল বিভাগের স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। তবে আপিল বিভাগ হাইকোর্টে বিচারাধীন রিট আবেদনের শুনানি নিষ্পত্তি করার পদক্ষেপ নিতে উভয় পক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে। 

গত ২৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট ক্ষুদ্র দুই বিনিয়োগকারী মোর্শেদুর রহমান ও শাহনেওয়াজ জুয়েলের রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নেট অ্যাসেট ভ্যালুর ভিত্তিতে মার্জিন লোন নির্ধারণ ও বাধ্যতামূলক শেয়ার বিক্রির বিষয়ে এসইসির নির্দেশনা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছিল। 

পাশাপাশি নেট অ্যাসেট ভ্যালুর ভিত্তিতে মার্জিন লোন নির্ধারণ ও বাধ্যতামূলক শেয়ার বিক্রির নির্দেশনা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তার কারণ জানতে চেয়ে রুলনিশি জারি করা হয়। 

গত ৬ ও ২১ সেপ্টেম্বর এসইসি এ বিষয়ে দু'টি নির্দেশনা দিয়েছিল। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়েছিল। 

রিট আবেদনকারীদের পক্ষে আপিল বিভাগে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ। এসইসির পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। 

ওয়ারিদের নেটওয়ার্ক উন্নয়নে দুই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ভারতীর চুক্তি

News Source: http://bit.ly/bx6h3a

বাংলাদেশে ওয়ারিদের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো উন্নয়নে সুইডেনের এরিকসন ও চীনের হুয়াবেই কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করেছে ভারতী প্রতিষ্ঠান ভারতী এয়ারটেল। 

বৃহস্পতিবার ভারতী এয়ারটেল মোবাইল সার্ভিসেসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল বাংলাদেশ সফরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান। 

তিনি বলেন, "এই চুক্তির ফলে মোবাইলে ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে আরো উন্নত ভয়েস সুবিধা দিতে পারবে ভারতী।" 

এ বছরের জানুয়ারিতে দুবাই ভিত্তিক ধাবি গ্র"পের ওয়ারিদ টেলিকমের ৭০ শতাংশ শেয়ার কিনে নেয় ভারতী এয়ারটেল। 

চুক্তি অনুযায়ী ওয়ারিদের অধিকাংশ নেটওয়ার্ক পরিচালনা করবে এরিকসন। দেশের পূর্বাঞ্চলের নেটওয়ার্কের তত্ত্বাবধানে থাকবে হুয়াবেই। 

সংবাদ সম্মেলনে ওয়ারিদের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস টোবিট বলেন, "এই অংশিদারিত্বের মাধ্যমে নিশ্চিত হবে যে আমাদের নেটওয়ার্ক থ্রিজি'র জন্য তৈরি। এর ফলে দেশে থ্রিজি প্রযুক্তি চালু হলে আমরা দ্রুত এর বিস্তার ঘটাতে পারব।" 

সাংবাদিকরা জানতে চাইলে এই চুক্তির অর্থের পরিমাণ জানাননি তিনি। 

এক প্রশ্নের জবাবে অতুল বিন্দাল জানান, তিনি বিশ্বাস করেন না যে বাংলাদেশের মোবাইল টেলিফোনের বাজার 'অতি উত্তপ্ত'। 

তিনি বলেন, "বাংলাদেশে এখনো টেলিফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক কম। এছাড়া গ্রাহকরা বিশ্বমানের ভয়েস সার্ভিস ও মূল্য সংযোজিত সেবাগুলো এখনো পায়নি।" 

'এয়ারটেল' ব্রান্ড কবে থেকে চালু হবে জানতে চাইলে তিনি কোনো সময়সীমা জানাতে অস্বীকার করেন। 

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এরিকসন বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নিয়েলসন ও হুয়াবেই'র আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ম্যাক্স ইয়াং

Latest from BPL ground