বাজেটে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত আয় বা কালো টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে তা বৈধ বা সাদা করার সুযোগ চাওয়াকে সমর্থন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এবারের বাজেটে অনেক কিছু আছে, আবার অনেক কিছু নেই।’
Stock News 24
Fresh from BPL T20 Cricket
Wednesday, 22 June 2011
Tuesday, 21 June 2011
দিনভর ওঠানামার পর উর্ধমুখী শেয়ারবাজার
টানা চার কার্যদিবস মূল্য সংশোধনের পর আবার উর্ধমুখী ধারায় ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজার। দিনভর উত্থান-পতনের পর শেষ আধঘণ্টার উর্ধগতিতে অধিকাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধির প্রভাবে সোমবার ৯.০৫ পয়েন্ট বেড়েছে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই)। ব্যাংক ছাড়া বাকি সব খাতেই অধিকাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। তবে আর্থিক লেনদেনে শস্নথগতি অব্যাহত রয়েছে। অর্থবছরের শেষ প্রানত্মে এসে হিসাব সমাপনীর প্রস্তুতির কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা কমে যাওয়ায় লেনদেন কম হচ্ছে বলে
Labels:
Janakantha
বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে কাজ করছি: খায়রুল হোসেন
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন বলেছেন, ‘পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য যেসব কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা তা করে যাচ্ছি। তবে বাজার বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে উত্তরণ এক দিনে সম্ভব নয়। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি।’
Labels:
Prothom Alo
তারল্য সঙ্কট থাকছে না ॥ ৩২ হাজার কোটি বিনিয়োগ হচ্ছে
ব্যাংকিং খাতে তারল্য সঙ্কট থাকছে না। ব্যাংকগুলোর হাতে থাকা প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের আর্থিক খাতের সঙ্কট কাটাতে সরকারের ইঙ্গিতে বাংলাদেশ ব্যাংক সিস্টেমে থাকা বিপুল পরিমাণ অর্থ বাস্তবে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিয়েছে। ফলে ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন ধরে তারল্য সঙ্কটে থাকলেও তার একটি স্থায়ী সমাধানের পাশাপাশি শেয়ারবাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্প খাত উন্নয়নেও একটি দিগন্তের সূচনা হলো।
Labels:
Janakantha
Monday, 20 June 2011
সপ্তাহের প্রথম দিনেই পুঁজিবাজারে দরপতন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেই পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এ নিয়ে পুঁজিবাজারে টানা চার দিন দরপতন অব্যাহত রয়েছে। গতকাল রোববার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সাধারণ মূল্যসূচক কমেছে। একই সঙ্গে লেনদেনও কমেছে অনেক।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনের শুরুতে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ২০ মিনিটের মাথায় সূচক কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৬৮৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনের শুরুতে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ২০ মিনিটের মাথায় সূচক কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৬৮৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
Labels:
Prothom Alo
SEC finishes bulk of probe into Dec-Jan share debacle
The securities regulator has completed bulk of its investigation into the recent stock market crash, but it has no plan to disclose the outcome before the end of the probe deadline, its chief said Sunday.
M. Khairul Hossain, chairman of the Securities and Exchange Commission (SEC), said the regulator was "seriously" conducting probe into the misdeeds, blamed for the December-January stock debacle that gutted thousands of small investors.
M. Khairul Hossain, chairman of the Securities and Exchange Commission (SEC), said the regulator was "seriously" conducting probe into the misdeeds, blamed for the December-January stock debacle that gutted thousands of small investors.
Labels:
Financial Express
Sunday, 19 June 2011
সরকারি ২১ কম্পানি এখন শেষ ভরসা
চার মাস স্থগিত থাকার পর আবারও জোরালো হচ্ছে পুঁজিবাজারে সরকারি কম্পানির শেয়ার ছাড়ার দাবি। বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে স্টক এঙ্চেঞ্জের নেতারাসহ বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ দাবি করেছেন।
ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী এ বিষয়ে কালের কণ্ঠকে বলেন, শেয়ারবাজারের অস্থিরতা কাটাতে চাহিদার সঙ্গে জোগানের ভারসাম্য থাকা জরুরি। বর্তমানে একটু একটু করে বাজার স্থিতিশীল হচ্ছে। এ সময় সরকারি শেয়ার ছাড়ার প্রয়োজনীয়তা আবার দেখা দিয়েছে। তিনি আরো বলেন, বাজার যখন অতিমূল্যায়িত হয়েছিল, সে সময় সরকারি শেয়ার ছাড়লে এ ধরনের বিপর্যয় হতো না।
ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী এ বিষয়ে কালের কণ্ঠকে বলেন, শেয়ারবাজারের অস্থিরতা কাটাতে চাহিদার সঙ্গে জোগানের ভারসাম্য থাকা জরুরি। বর্তমানে একটু একটু করে বাজার স্থিতিশীল হচ্ছে। এ সময় সরকারি শেয়ার ছাড়ার প্রয়োজনীয়তা আবার দেখা দিয়েছে। তিনি আরো বলেন, বাজার যখন অতিমূল্যায়িত হয়েছিল, সে সময় সরকারি শেয়ার ছাড়লে এ ধরনের বিপর্যয় হতো না।
Labels:
KalerKantho
Saturday, 18 June 2011
অর্থনৈতিক অবস্থা বিপর্যস্ত—ধারণাটি গণমাধ্যম ও বিরোধী দলের তৈরি: মুহিত
'দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিপর্যস্ত' এ ধারণাটি গণমাধ্যম ও বিরোধী দলের সৃষ্টি বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, বিরোধী দল এটা বলে ইস্যু তৈরি করছে। আর গণমাধ্যম তা গ্রহণ করছে। আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ সভায় বাজেট নিয়ে আলোচনায় এ মন্তব্য করেন মুহিত।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১১-১২ প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বিভিন্নভাবে সমালোচনা করা হচ্ছে। এই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বলা হচ্ছে। এ ছাড়া বাজেটের আকার, বিশাল বাজেট ঘাটতি, আর্থিক খাতের ভারসাম্যহীনতা, মূল্যস্ফীতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। এটা সমালোচকদের অর্থহীন ধ্যানধারণা। অর্থমন্ত্রী এই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী নয় বলেও মন্তব্য করেন। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে তিনি জানান, দেশের অর্থনীতি বর্তমানে বিকাশমান। বাংলাদেশ পণ্যের একটি বড় বাজার। ৩০ বছর আগে দেশের মধ্যবিত্তের হার ছিল জনসংখ্যার ১৪ শতাংশ, যারা পণ্যের মূল ক্রেতা ছিল। বর্তমানে তা বেড়ে ৩০ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে হচ্ছে বাজার ক্রমশ বড় হচ্ছে। এ ছাড়া বর্তমানে রপ্তানি ও আমদানি অনেক বেড়েছে। দেশের কৃষিক্ষেত্রে বাম্পার ফলন হচ্ছে, যা এর প্রমাণ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন এফআইসিসিআইয়ের নির্বাহী কমিটির সদস্য (ভারপ্রাপ্ত সভাপতি) রুপালী চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক এম এ মতিন ও নির্বাহী কমিটির সদস্য সারিয়া সাদিক প্রমুখ।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১১-১২ প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বিভিন্নভাবে সমালোচনা করা হচ্ছে। এই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বলা হচ্ছে। এ ছাড়া বাজেটের আকার, বিশাল বাজেট ঘাটতি, আর্থিক খাতের ভারসাম্যহীনতা, মূল্যস্ফীতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। এটা সমালোচকদের অর্থহীন ধ্যানধারণা। অর্থমন্ত্রী এই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী নয় বলেও মন্তব্য করেন। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে তিনি জানান, দেশের অর্থনীতি বর্তমানে বিকাশমান। বাংলাদেশ পণ্যের একটি বড় বাজার। ৩০ বছর আগে দেশের মধ্যবিত্তের হার ছিল জনসংখ্যার ১৪ শতাংশ, যারা পণ্যের মূল ক্রেতা ছিল। বর্তমানে তা বেড়ে ৩০ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে হচ্ছে বাজার ক্রমশ বড় হচ্ছে। এ ছাড়া বর্তমানে রপ্তানি ও আমদানি অনেক বেড়েছে। দেশের কৃষিক্ষেত্রে বাম্পার ফলন হচ্ছে, যা এর প্রমাণ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন এফআইসিসিআইয়ের নির্বাহী কমিটির সদস্য (ভারপ্রাপ্ত সভাপতি) রুপালী চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক এম এ মতিন ও নির্বাহী কমিটির সদস্য সারিয়া সাদিক প্রমুখ।
Exports exceed target
Exports soared 41.61 percent in the first 11 months of the current fiscal year, buoyed by apparel, compared to the same period a year earlier, according to Export Promotion Bureau.
In the July-May period, Bangladesh exported goods worth $20.54 billion, surpassing the period's $16.58 billion target, according to EPB data.
In May alone, the country exported goods worth $2.30 billion, a 47.69 percent rise from the same month a year earlier. In May, the exports exceeded the target by 34.26 percent, according to official data.
Of major export items, knitwear products were worth $8.44 billion and woven garments worth $7.51 billion, registering 46.76 percent and 39.44 percent growth during the period compared with the same period a year earlier.
The export of some products such as frozen foods, agricultural products, rubber, leather goods, fruits, specialised woven and knit fabrics, jute and jute goods, home textile, plastic waste, ships and boats and footwear also witnessed a significant export growth during the period.
As a new sector, exports of ships, boats and floating structures rose 337.66 percent to $40.44 million in the July-May period, from a year earlier.
Jalal Ahmed, vice-chairman of the EPB, said the trend shows that the growth will continue in the near future. "The symptoms are good. The export might not decline in the near future," he said.
“Statistically, exports were high this year because the exports were low last year, meaning the growth has been calculated on a low-base,” said Fahmida Khatun, research director of Centre for Policy Dialogue.
On a probable slowdown in orders, she said exporters are expressing their concern on the basis of orders from the international buyers. "But exports are growing all the same," she said.
The opportunity of exports, especially the apparel items, will increase further after the full economic recovery in Europe and Japan, Fahmida said. Japan has already turned into a good export destination for Bangladeshi apparel products, she said.
Shafiul Islam Mohiuddin, president of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association, said the country has performed well in exports this fiscal year, but in the coming year this trend might not continue.
The export of garment might see a slowdown in July-September period as the inflow of orders from the buyers is declining, he said. "Our export is depending on the financial recovery of the western economies," he said.
News Source: http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=190269
In the July-May period, Bangladesh exported goods worth $20.54 billion, surpassing the period's $16.58 billion target, according to EPB data.
In May alone, the country exported goods worth $2.30 billion, a 47.69 percent rise from the same month a year earlier. In May, the exports exceeded the target by 34.26 percent, according to official data.
Of major export items, knitwear products were worth $8.44 billion and woven garments worth $7.51 billion, registering 46.76 percent and 39.44 percent growth during the period compared with the same period a year earlier.
The export of some products such as frozen foods, agricultural products, rubber, leather goods, fruits, specialised woven and knit fabrics, jute and jute goods, home textile, plastic waste, ships and boats and footwear also witnessed a significant export growth during the period.
As a new sector, exports of ships, boats and floating structures rose 337.66 percent to $40.44 million in the July-May period, from a year earlier.
Jalal Ahmed, vice-chairman of the EPB, said the trend shows that the growth will continue in the near future. "The symptoms are good. The export might not decline in the near future," he said.
“Statistically, exports were high this year because the exports were low last year, meaning the growth has been calculated on a low-base,” said Fahmida Khatun, research director of Centre for Policy Dialogue.
On a probable slowdown in orders, she said exporters are expressing their concern on the basis of orders from the international buyers. "But exports are growing all the same," she said.
The opportunity of exports, especially the apparel items, will increase further after the full economic recovery in Europe and Japan, Fahmida said. Japan has already turned into a good export destination for Bangladeshi apparel products, she said.
Shafiul Islam Mohiuddin, president of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association, said the country has performed well in exports this fiscal year, but in the coming year this trend might not continue.
The export of garment might see a slowdown in July-September period as the inflow of orders from the buyers is declining, he said. "Our export is depending on the financial recovery of the western economies," he said.
News Source: http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=190269
Friday, 17 June 2011
স্কয়ার টেক্সটাইলসের ক্যাশ ও স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা
২০ শতাংশ হারে স্টক ডিভিডেন্ড (বোনাস শেয়ার) ঘোষণা করেছে স্কয়ার টেঙ্টাইলস। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা গত বছরের ৩১ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া বছরের জন্য এ সুবিধা পাবেন। গতকাল ১৬ জুন গাজীপুরের কাশিমপুরের ফ্যাক্টরি প্রাঙ্গণে বার্ষিক সাধারণ সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়। গত বছর কম্পানিটির গ্রস প্রফিট, করপূর্ব নেট প্রফিট এবং কর-পরবর্তী নেট প্রফিট যথাক্রমে ৮৮৬ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন, ৬৭৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন এবং ৫৬৪ দশমিক ৭৬ মিলিয়ন টাকা।
এ বছর জাতীয় রাজস্বে স্কয়ার টেঙ্টাইলসের অবদান ১২৬ দশমিক ৯৭ মিলিয়ন টাকা। পুরো বছরই প্রতিষ্ঠানটির মার্কেটিং অপারেশনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে অর্থপূর্ণ অবদান রেখেছে, যার পরিমাণ ১,২২০ দশমিক ৮৩ মিলিয়ন টাকা। সভায় উপস্থিত শেয়ারহোল্ডাররা কম্পানির কার্যক্রম এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনায় অংশ নেন। চেয়ারম্যানের পক্ষে সমাপনী বক্তব্যে তপন চৌধুরী কম্পানির প্রতি শেয়ারহোল্ডারদের সমর্থনের প্রশংসা করেন।
Labels:
Prothom Alo
ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স ২৫% স্টক ও ২৫% রাইট শেয়ার দেবে
ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা গত বুধবার ঢাকার অফিসার্স ক্লাবে কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শোয়েবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় কোম্পানির ২০১০ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড ও ২৫ শতাংশ রাইট শেয়ার অনুমোদন করা হয়।
সভায় কোম্পানির পরিচালকদের মধ্যে দীন মোহাম্মদ, আবদুর রহমান, মোবারক আলী, আজিজ-আল-মাহমুদ, রফিকুল ইসলাম খান, বদরুদ্দোজা মান্নান, ওয়াসিফ আহমেদ ও মোহাম্মদ হায়দার আলী এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ২০১০ সালে কোম্পানি সর্বমোট ৪৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যবসা করে। আলোচ্য বছরে কোম্পানি ১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা করপূর্ব মুনাফা অর্জন করে। বিজ্ঞপ্তি।
Labels:
Prothom Alo
সপ্তাহের শেষ দিনেও বাজারে দরপতন
দরপতন দিয়েই পুঁজিবাজারে সপ্তাহটি শুরু হয়েছিল। আর শেষও হয়েছে দরপতন দিয়ে। এর ফলে সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিনই দরপতন ঘটেছে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)।
২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পর পুরো সপ্তাহটি ছিল বেশ আলোচিত। প্রথম কার্যদিবস রোববারই বাজেট-পরবর্তী বিনিয়োগকারীদের হতাশার প্রতিফলন ঘটে বাজারে। ওই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটে বাজারে। রোববার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোমবার সেখানে সূচকের কিছুটা উল্লম্ফন দেখা যায়। তবে পরের তিন কার্যদিবসের প্রতিদিনই সূচক একটু একটু করে কমেছে।
সপ্তাহের শেষ দিনে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৭৭৬ পয়েন্টে। যদিও দিনভর ডিএসইর সাধারণ সূচক বেশ কয়েক দফা ওঠানামা করেছে। লেনদেন শুরুর প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে। সেটিই ছিল সূচকের গতকালের সর্বোচ্চ অবস্থান।
সূচক কমেছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৪ পয়েন্টে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত, নতুন বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য আলাদা কোনো ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে এর প্রতিফলনও বাজারে পড়েছে।
তবে সপ্তাহের চার কার্যদিবসে বাজারে দরপতনের সুযোগ নিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। বাজেট ঘোষণার আগে যেসব বিনিয়োগকারী বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়েছিলেন, পতনের কারণে তাঁরা আবারও নতুন করে বিনিয়োগের সুযোগ পেয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত।
এদিকে গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তবে এ দিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও চট্টগ্রামে তা কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৬টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১১১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪৮৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে গতকাল ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৬২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম।
বাজারচিত্র থেকে দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচকের উত্থান-পতন ঘটলেও শেষ দুই ঘণ্টায় মূল্যসূচক ছিল নিম্নমুখী।
Source: Prothom-alo.com
২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পর পুরো সপ্তাহটি ছিল বেশ আলোচিত। প্রথম কার্যদিবস রোববারই বাজেট-পরবর্তী বিনিয়োগকারীদের হতাশার প্রতিফলন ঘটে বাজারে। ওই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটে বাজারে। রোববার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোমবার সেখানে সূচকের কিছুটা উল্লম্ফন দেখা যায়। তবে পরের তিন কার্যদিবসের প্রতিদিনই সূচক একটু একটু করে কমেছে।
সপ্তাহের শেষ দিনে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৭৭৬ পয়েন্টে। যদিও দিনভর ডিএসইর সাধারণ সূচক বেশ কয়েক দফা ওঠানামা করেছে। লেনদেন শুরুর প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে। সেটিই ছিল সূচকের গতকালের সর্বোচ্চ অবস্থান।
সূচক কমেছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৪ পয়েন্টে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত, নতুন বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য আলাদা কোনো ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে এর প্রতিফলনও বাজারে পড়েছে।
তবে সপ্তাহের চার কার্যদিবসে বাজারে দরপতনের সুযোগ নিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। বাজেট ঘোষণার আগে যেসব বিনিয়োগকারী বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়েছিলেন, পতনের কারণে তাঁরা আবারও নতুন করে বিনিয়োগের সুযোগ পেয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত।
এদিকে গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তবে এ দিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও চট্টগ্রামে তা কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৬টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১১১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪৮৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে গতকাল ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৬২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম।
বাজারচিত্র থেকে দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচকের উত্থান-পতন ঘটলেও শেষ দুই ঘণ্টায় মূল্যসূচক ছিল নিম্নমুখী।
Source: Prothom-alo.com
Subscribe to:
Posts (Atom)