সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেই পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এ নিয়ে পুঁজিবাজারে টানা চার দিন দরপতন অব্যাহত রয়েছে। গতকাল রোববার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সাধারণ মূল্যসূচক কমেছে। একই সঙ্গে লেনদেনও কমেছে অনেক।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনের শুরুতে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ২০ মিনিটের মাথায় সূচক কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৬৮৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
বাজার বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, বাজারে তারল্য সংকটের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বড় ধরনের আস্থার সংকট রয়েছে। এ কারণে বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এর ফলে বড় বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। এসব বিনিয়োগকারী সক্রিয় না হলে বাজারে লেনদেন বাড়বে না। তাছাড়া বড় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পুরোপুরি আস্থা ফিরে না আসা এবং তারল্য সংকট না কাটা পর্যন্ত বাজারে এ ধরনের অস্থিরতা থাকবে বলে তাঁরা মনে করেন।
এদিন ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে মাত্র ২৫টির, কমেছে ২২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৩৫৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গত বৃহস্পতিবারের চেয়ে ১৩১ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ২১০ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৮২৩ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৫টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এদিন সিএইতে ৫৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
News Source: Prothom-alo
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনের শুরুতে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ২০ মিনিটের মাথায় সূচক কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এ সময় সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৬৮৬ দশমিক ৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
বাজার বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, বাজারে তারল্য সংকটের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বড় ধরনের আস্থার সংকট রয়েছে। এ কারণে বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এর ফলে বড় বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। এসব বিনিয়োগকারী সক্রিয় না হলে বাজারে লেনদেন বাড়বে না। তাছাড়া বড় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পুরোপুরি আস্থা ফিরে না আসা এবং তারল্য সংকট না কাটা পর্যন্ত বাজারে এ ধরনের অস্থিরতা থাকবে বলে তাঁরা মনে করেন।
এদিন ডিএসইতে হাতবদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে মাত্র ২৫টির, কমেছে ২২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৩৫৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গত বৃহস্পতিবারের চেয়ে ১৩১ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ২১০ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৮২৩ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৫টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এদিন সিএইতে ৫৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
News Source: Prothom-alo
No comments:
Post a Comment