পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব অব্যাহত ॥ ৪ দিনে সূচক বেড়েছে ১২৪৬ পয়েন্ট
টানা চতুর্থ দিনের মতো দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধবগতি অব্যাহত রয়েছে।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ডিএসই‘র সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে ৭৫৭২ দশমিক ৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এ নিয়ে গত চার কার্যদিবসে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে এক হাজার ২৪৬ পয়েন্ট।
রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সিরামিকস খাতের সব শেয়ারের দাম বেড়েছে।
এছাড়াও এদিন প্রকৌশল, বীমা, সিমেন্ট ও টেক্সটাইল খাতের শেয়ারের দাম বৃদ্ধি ছিল চোখে পড়ার মতো।
গত চার দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে ঊর্ধবগতি থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। এখনো অধিকাংশ বিনিয়োগকারী লোকসানের মধ্যে থাকলেও বাজারের বর্তমান অবস্থাকে স্বাভাবিক হিসেবেই মনে করছেন।
তবে বাজার বিশ্লেষকরা প্রতিদিন দাম বাড়াকে স্বাভাবিক মনে না করলেও বড় ধরনের দরপতনের কারণে বাজার কিছুটা ঊর্ধবমুখীতার প্রয়োজন ছিল বলে মনে করছেন।
তাদের মতে ধারবাহিক দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। বর্তমান বিনিয়োগকারীরা সেটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ খান বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিদিন শেয়ারের দাম কমে যাওয়া যেমন ঠিক না, তেমনি বাড়াও ঠিক না। যেহেতু বাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছিল, তাই বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে এটা প্রয়োজন ছিল।
তবে বিনিয়োগকারীদের অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ করা উচিত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
রোববার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এদিন ডিএসই’তে এক হাজার দ্ইু কোটি দুই লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে।
এটি আগের দিনের চেয়ে ২৮ কোটি ২২ লাখ টাকা কম। দিনশেষে লেনদেন হওয়া ২৬১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৫ টির এবং কমেছে ৩৩ টি অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটির দাম।
লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- ইউসিবিএল, ন্যাশনাল ব্যাংক, বে-লিজিং, তিতাস গ্যাস, গ্রামীণফোন, পিপলস্ লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস, ম্যাকসন স্পিনিং, বেক্সিমকো, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও ইউনিয়ন ক্যাপিটাল।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ডিএসই‘র সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে ৭৫৭২ দশমিক ৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এ নিয়ে গত চার কার্যদিবসে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে এক হাজার ২৪৬ পয়েন্ট।
রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সিরামিকস খাতের সব শেয়ারের দাম বেড়েছে।
এছাড়াও এদিন প্রকৌশল, বীমা, সিমেন্ট ও টেক্সটাইল খাতের শেয়ারের দাম বৃদ্ধি ছিল চোখে পড়ার মতো।
গত চার দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে ঊর্ধবগতি থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। এখনো অধিকাংশ বিনিয়োগকারী লোকসানের মধ্যে থাকলেও বাজারের বর্তমান অবস্থাকে স্বাভাবিক হিসেবেই মনে করছেন।
তবে বাজার বিশ্লেষকরা প্রতিদিন দাম বাড়াকে স্বাভাবিক মনে না করলেও বড় ধরনের দরপতনের কারণে বাজার কিছুটা ঊর্ধবমুখীতার প্রয়োজন ছিল বলে মনে করছেন।
তাদের মতে ধারবাহিক দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। বর্তমান বিনিয়োগকারীরা সেটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ খান বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিদিন শেয়ারের দাম কমে যাওয়া যেমন ঠিক না, তেমনি বাড়াও ঠিক না। যেহেতু বাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছিল, তাই বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে এটা প্রয়োজন ছিল।
তবে বিনিয়োগকারীদের অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ করা উচিত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
রোববার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এদিন ডিএসই’তে এক হাজার দ্ইু কোটি দুই লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে।
এটি আগের দিনের চেয়ে ২৮ কোটি ২২ লাখ টাকা কম। দিনশেষে লেনদেন হওয়া ২৬১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৫ টির এবং কমেছে ৩৩ টি অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটির দাম।
লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- ইউসিবিএল, ন্যাশনাল ব্যাংক, বে-লিজিং, তিতাস গ্যাস, গ্রামীণফোন, পিপলস্ লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস, ম্যাকসন স্পিনিং, বেক্সিমকো, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও ইউনিয়ন ক্যাপিটাল।
No comments:
Post a Comment