বিক্ষোভ,
অগ্নি সংযোগ, পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়াসহ উত্তাল
পরিস্থিতি বিরাজ করছে রাজধানীর মতিঝিলের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই)
সামনে। সকাল থেকে শুরু হওয়া বিনিয়োগকারীদের কর্মসূচি এখনো অব্যাহত রয়েছে।
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে এবং সরকারের সম্প্রতি নেওয়া সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার ও ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পুঁজিবাজার নিয়ে গত সোমবার মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত এবং আগের দিন অপ্রদর্শিত অর্থ-সম্পর্কিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং এ দুটি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিনিয়োগকারীরা সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ শুরু করেছেন। তাঁরা ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। একই সঙ্গে ডিএসইর মূল ভবন ও অ্যানেক্স ভবনের মূল ফটকে তালা মেরে বিনিয়োগকারী ও ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তাদের ঢুকতে বাধা দেন।
এদিকে নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা পর অর্থাত্ বেলা সাড়ে ১১টায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ২০০ পয়েন্টের মতো পড়ে যায়। এতে আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনের সড়কে এবং ডিএসই ভবনের সংলগ্ন বৈদ্যুতিক তারে অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে কয়েক দফা হাতাহাতি, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশের সহায়তায় অগুন নেভানো হয়।
এদিকে বেলা দুইটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ চলছিল। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে আরকে মিশন রোড পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে আশপাশের সড়কে চরম যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিএসইর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনেও পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে বেলা দেড়টার দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে থেকে সেলিমুল হক ও গাজিউর রহমান নামের দুই বিনিয়োগকারীদের পুলিশ আটক করেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত ও এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আমরা লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছি। এ জন্য আমরা বিনিয়োগকারীদের লেনদেনে অংশ না নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।’
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে এবং সরকারের সম্প্রতি নেওয়া সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার ও ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পুঁজিবাজার নিয়ে গত সোমবার মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত এবং আগের দিন অপ্রদর্শিত অর্থ-সম্পর্কিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং এ দুটি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিনিয়োগকারীরা সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ শুরু করেছেন। তাঁরা ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। একই সঙ্গে ডিএসইর মূল ভবন ও অ্যানেক্স ভবনের মূল ফটকে তালা মেরে বিনিয়োগকারী ও ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তাদের ঢুকতে বাধা দেন।
এদিকে নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা পর অর্থাত্ বেলা সাড়ে ১১টায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ২০০ পয়েন্টের মতো পড়ে যায়। এতে আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনের সড়কে এবং ডিএসই ভবনের সংলগ্ন বৈদ্যুতিক তারে অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে কয়েক দফা হাতাহাতি, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশের সহায়তায় অগুন নেভানো হয়।
এদিকে বেলা দুইটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ চলছিল। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে আরকে মিশন রোড পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে আশপাশের সড়কে চরম যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিএসইর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনেও পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে বেলা দেড়টার দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে থেকে সেলিমুল হক ও গাজিউর রহমান নামের দুই বিনিয়োগকারীদের পুলিশ আটক করেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত ও এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আমরা লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছি। এ জন্য আমরা বিনিয়োগকারীদের লেনদেনে অংশ না নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।’
News Source: Prothom-alo
No comments:
Post a Comment